এখন চলছে মৌসুম পরিবর্তন। এরই মাঝে পবিত্র রমজান মাস ও আমাদের দোরগোড়ায় উপস্থিত। এ জন্য ইফতারে কিছু খাবার এড়িয়ে চলা উত্তম। আবার কিছু খাবার খাদ্য তালিকায় রাখলে প্রায় ১৫ ঘণ্টা ধরে রোজা রাখার সময়টা কিছুটা হলেও সহজ হবে বলে আশা করা যায়।
পানি বা পানীয়জাত পদ
ইফতারে প্রথমেই আসে পানি ও পানীয়জাত আইটেমর নাম। তাই এমন কিছু পানীয় রাখবেন, যেগুলো পিপাসা মেটানোর পাশাপাশি শরীরে শক্তি জোগাবে।
ফলের জুস
ইফতারিতে কেমিক্যাল যুক্ত পানীয় না খেয়ে মৌসুমি ফলের জুস খেতে পারেন।
ওর স্যালাইন
সারা দিনের পানি না খাওয়ার ফলে হতে পারে ডিহাইড্রেশন। তেমন বুঝলে খেতে পারেন ওরস্যালাইন।
খেজুর
ইফতারে অবশ্যই খেজুর বা খোরমা খাবেন। এতে আছে শর্করা, চিনি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, সোডিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, কপার, সালফার, ম্যাঙ্গানিজ, সিলিকন ও ক্লোরিন ফাইবার। যা সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারে খুবই দরকারি। সেহরিতেও একটি হলেও খেজুর খেতে পারেন।
মৌসুমি ফল
ইফতারিতে চিবিয়ে খেতে হয় এমন ফল বেশি রাখুন। যেমন আপেল, পেয়ারা, নাশপাতি, বরই, তরমুজ।
টক দই
ইফতারে অবশ্যই খেজুর বা খোরমা খাবেন। এতে আছে শর্করা, চিনি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, সোডিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, কপার, সালফার, ম্যাঙ্গানিজ, সিলিকন ও ক্লোরিন ফাইবার। যা সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারে খুবই দরকারি।
ছোলা
ইফতারে ভাজা পোড়া না রেখে রাখতে পারেন ছোলা। কারণ ২৫-৩০ গ্রাম ছোলায় প্রায় ১০০ ক্যালরি থাকে। কিন্তু ফ্যাট থাকে মাত্র ৫ গ্রাম, যা কি না রক্তের চর্বি কমায়। তাই সামান্য পরিমাণ খেয়ে নিলেই অনেক শক্তি পাওয়া যায়।