রাজডক - Rajdoc
Banolata-2023-03-09.gif
Banolata-2024-03-09.gif

ডাঃ এর সিরিয়াল দিন

করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচতে কেন বার বার হাত ধুতে হয়?

০৫-০৬-২০২০

করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচতে কেন বার বার হাত ধুতে হয়?

নতুন করোনা ভাইরাস যখন দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়ছিলো, সবার মুখে এককথা - বাঁচার উপায় কি । রাজনীতিবিদ হতে চিকিৎসক, বিজ্ঞানী থেকে বিশেষজ্ঞ, সবার একই পরামর্শ : নিয়মিত হাত পরিষ্কার করুন ।

প্রশ্ন হলো - এই হাত পরিষ্কার কি আসলেই করোনা ভাইরাস থেকে আপনাকে মুক্ত রাখে ?

বিশদ বলতে গিয়ে একটু পেছনে যাবো ।

করোনা ভাইরাস ছড়ায় কিভাবে ?
এই ভাইরাস একজন থেকে আরেকজনে ছড়ায় । স্পর্শ, হাঁচি, কাশি, এমনকি স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস এদের অন্যতম । করোনা আক্রান্ত কেউ হাঁচি কিংবা কাশি দিলে ফুসফুস, গলা এবং নাক থেকে বাতাসের সাথে জলের বিন্দু দিয়ে কিছু ভাইরাস বেরিয়ে আসে । সম্প্রতি এটাও প্রমাণিত হয়েছে যে - শুধুমাত্র কথা বললেও তার মধ্য দিয়ে যে বাতাস বের হয়, তাতে ভাইরাস থাকতে পারে । উচ্চস্বরে কথা বললে আরো দ্রুত বাতাস বের হয় বলে তাতে আরো বেশি থাকে । সেই জলবিন্দুগুলো এক থেকে দুই মিটার বা তিন থেকে ছয় ফুট পর্যন্ত ছড়াতে পারে । এই দূরত্বের মধ্যে কোনো সুস্থ ব্যক্তি থাকলে তিনি সেই বাতাসটি নিঃশ্বাসের সাথে নিতে পারেন । আর তাতে ভাইরাস তা দেহে ঢুকতে পারে ।

অথবা কেউ নেই আসে পাশে । রোগী হাঁচি-কাশি দিলেন, মুখে হাত দিলেন না, এমন কি টেলিফোনে কারো সাথে উচ্চস্বরে কথা বললেন । ফলে কাশির সাথে, কথার সাথে বেরিয়ে আসা ভাইরাস কিছুক্ষণ বাতাসে থেকে জলের ভারের কারণে নিকটের কোনো বস্তুর উপর গিয়ে পড়বে । সেই বস্তুর উপর তিন ঘন্টা থেকে তিনদিন ভাইরাসগুলো জীবিত থাকতে পারে । পরবর্তীতে কেউ সেই বস্তু ধরলে হাতের মধ্যে ভাইরাস লেগে যায় । সেই হাত কোনো না কোনো ভাবে মুখে, নাকে কিংবা চোখে লাগলে হাত থেকে শরীরে প্রবেশ করে । এক পরীক্ষায় দেখা গেছে যে - স্বাভাবিক অবস্থায় জানা-অজানায় আমরা ঘন্টায় ২৩ বার হাত দিয়ে মুখের যে কোনো অংশ স্পর্শ করি । আরেক গবেষণায় দেখা গেছে - প্রতি ঘন্টায় ১১ বার হাত দিয়ে নাক কিংবা ঠোঁট স্পর্শ করি ।

কাশি দিলে গলা কিংবা ফুসফুস থেকেই কেন ভাইরাস দৌড়ে আসে ?
কারণ হলো - করোনা ভাইরাস শরীরে ঢোকার পর তাদের উত্তম বাসস্থান খুঁজতে থাকে বসার জন্যে । ফুসফুস, পেট, কিডনি এবং মস্তিষ্ক এই জায়গাগুলোর অন্যতম ।

শরীরের এতো জায়গা থাকতে কেন সেখানে গিয়ে বসে ?
বিজ্ঞানীরা দেখতে পেলো, মানুষের শরীরে যে সমস্ত কোষের আবরণে ACE2 নামের একটি প্রোটিন থাকে, সেই প্রোটিনগুলোর প্রতি করোনা ভাইরাসের একটা প্রেম আসক্তি আছে । মজার হলো, কেন এই প্রেমাসক্ত, সেটা এখনো জানে না ।

এই ACE2 টা কি ?
ACE2 মানে Angiotensin-converting enzyme 2 । একধরনের এনজাইম । এনজাইম হলো কিছু প্রোটিন, যাদের কাজ কোনো একটি রাসায়নিক বিক্রিয়াতে ঘি ঢেলে দিয়ে বিক্রিয়াকে একটু বাড়িয়ে দেয়ার মতো ।

ACE2 এর এমন অদ্ভুত ২ কেন পাশে ?
আসলে এটি ACE বা শুধু Angiotensin converting enzyme -কে কমিয়ে দিয়ে শরীরে ব্লাড প্রেশারকে কন্ট্রোল করে । ACE2 হলো অনেকটা ACE-এর কাউন্টার এনজাইম । ACE-কে আগে বলা হতো Angiotensin 1 converting enzyme, সেটার কাউন্টার এনজাইমকে তাই 2 দিয়ে আলাদা করে বলা হয় Angiotensin converting enzyme 2 । না হলে যে গোলমাল লেগে যাবে শুধু ACE কে তাসের কার্ড ACE ধরে বসবে !

এই ACE2 বেশি থাকে হাই ব্লাড প্রেশার রোগীদের, কিংবা যাদের ডায়াবেটিস আছে । এই কারণে দেখা যায় - ডায়াবেটিস কিংবা ব্লাড প্রেশারের রোগীরা সহজে করোনা ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়, এমন কি মারাও যায় । এটি থেকে কিভাবে মারা যায়,সেটি অন্য কোনো সময় অন্য কোনো আর্টিকেলে বলবো ।

মানুষের শরীরে ACE প্রথম আবিষ্কার করেন Leonard T. Skeggs Jr., ১৯৫৬ সালে ।

করোনা ভাইরাস শরীরে ঢুকে নাক, গলা এবং ফুসফুসের যে অংশের কোষগুলোর আবরণে এই ACE2 থাকে, সেখানে গিয়ে বসে । তারপর এই ACE2 ভাইরাসগুলোকে কোষের ভিতর ঢুকতে সাহায্য করে ।

তার মানে হাতের মধ্যে দিয়ে ভাইরাসগুলো শরীরে ঢুকে বলেই কি হাত ধুতে বার বার বলা হয়েছে ।

না, আসলে তা নয় ।

শুধু হাতের দ্বারাই তো ভাইরাস ঢুকছে না, বরং বাতাসের ড্রপলেটস শ্বাস-প্রশ্বাস দিয়ে শরীরে বেশি ঢুকছে এবং আক্রান্ত করছে ।

তাহলে প্রতি ঘন্টায় দুই থেকে তিনবার হাত ধুতে বার বার বলা হচ্ছিলো কেন ?

একবাক্যে সবার মাথায় আসবে - হাত দিয়ে ভাইরাস শরীরে ঢুকে বলে তাকে থামাতে !

আসলে হাত ধুতে বার বার বলার কারণ, নিজে আক্রান্ত হতে নয়, বরং এই হাতে করে আপনি প্রতিনিয়ত অন্য অনেক কিছু ধরছেন, এই হাতে করে আপনি ভাইরাসটি সবচেয়ে বেশি ছড়াচ্ছেন, ঠিক এই ছড়ানো টিকে থামাতেই বার বার হাত ধুতে বলা হচ্ছিলো ! নিশ্চয়ই এটা এভাবে চিন্তা করেন নি । আর এটাই বিশেষজ্ঞ এবং সাধারণ মানুষের দেখার পার্থক্য । আমরা যারা এসব বিষয়ে গবেষণা এবং পড়াশোনার মধ্য দিয়ে দেখার এবং বোঝার দৃষ্টিভঙ্গিকে গভীর এবং ভিন্ন করেছি, তাদের পরামর্শ এবং মতামতকে এই কারণে শুনবেন, মানবেন এবং জানবেন ।

সাবান দিয়ে হাত ধুলে এমন ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া জীবাণু মারা যায় অথবা ধুয়ে যায় - এই তত্ত্বটি প্রথম আবিষ্কার করেন Dr Ignaz Semmelweis নামের এক হাঙ্গেরিয়ান চিকিৎসক ১৮৪০ সালে । তখন তিনি এ নিয়ে লেখালেখি করেন এবং ডাক্তারদের উপদেশ দেন যে প্রসবকালীন ডাক্তারদের হাত অপরিষ্কার থাকলে তার কারণে বাচ্চা পরবর্তীতে মারা যায় । কিন্তু ইনফেকশনের কারণ জীবাণু তত্ত্ব এসব তখন বিজ্ঞানীদের জানা ছিল না, আবিষ্কৃত হয়নি তখনও পর্যন্ত । ডাক্তাররা তাকে নিয়ে এই তত্ত্বের কারণে এতো হাসাহাসি করতো যে লোকজন পরবর্তীতে তাকে তৎকালীন পাগলা গারদে বন্দি করে রেখেছিলো । পরবর্তীতে সুস্থ সেই ডাক্তার Semmelweis কে অসুস্থ পাগলরা পিটিয়ে মেরে ফেলেছিলো ।

ইংল্যান্ডে নার্স বা সেবিকারা কাজ করতে গিয়ে রোগীর দেহে হাত দেবার আগে হাত পরিষ্কার করার ফলাফল পায় এবং ধীরে ধীরে কাজটিকে জনপ্রিয় এবং প্রয়োজনীয় করে তোলে ।

ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস আবিষ্কারের অনেক পরে ১৯৮০ সালে আমেরিকান CDC সর্ব প্রথম hand hygiene কে রোগ প্রতিরোধে জাতীয় গাইডলাইন হিসাবে নিয়ম জারি করে ।

এবার ভাইরাসের দিকে আবার ফিরে যাই ।

নোবেল বা নতুন করোনা ভাইরাস একটি RNA ভাইরাস । মানে হলো ভাইরাসটির ভেতর শুধুমাত্র RNA নামক রাসায়নিক উপাদান থাকে । আর কিছুই থাকে না । এই RNA কে ঘিরে থাকে একটি পর্দা । এই পর্দার দুটি লেয়ার । দুটো লেয়ারই লিপিড নামক পদার্থ দিয়ে তৈরী । তাই একে সহজ করতে অনেকে বলে Lipid bilayer । bi মানে দুই ।

এই লিপিড লেয়ারের বাহিরে সাইকেলের স্পাইকের মতো কিছু স্পাইক থাকে, সেগুলো একধরনের প্রোটিন । এই স্পাইকগুলোই আসল কালপ্রিট ।

তো যাইহোক, এই লিপিড বাই-লেয়ারের একেবারে বাহিরের পর্দাটি এমন কিছু দিয়ে তৈরী যাকে বলে hydrophilic বা Water loving । মানে জল ভালোবাসেন । আর একেবারে ভেতরের পর্দাটি hydrophobic বা water hating । মানে পানি ভয় পায় । hydro মানে পানি ।

বাহিরের hydrophilic পর্দাটি ভিতরের hydrophobic পর্দাকে জলভীতি থেকে রক্ষা করতে খুব ঘনভাবে একে অপরের গা ঘেঁষে থাকে । এতে বাহিরের পর্দাটির মধ্যে একটি আঠালো গুণ তৈরী হয় । এ কারণে ভাইরাসটি কারো শরীর থেকে বের হবার পর কারো হাতে কিংবা বস্তুর উপর আঠার মতো লেগে থাকে ।

তাহলে সাবান দিয়ে বার বার হাত ধুতে কি জন্যে বললো !

সাবান ব্যবহারের ইতিহাস অনেক পুরোনো । খ্রিষ্ট পূর্ব ৩ হাজার বছর আগে ব্যাবিলোনিয়ানদের মাঝে সর্বপ্রথম সাবান ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া যায় । তখন তারা সে সাবান বানাতো এনিম্যাল ফ্যাট, ছাই আর পানি দিয়ে । তারও আগে মানুষ দেখতো কোনো প্রাণীকে দেবতার জন্যে উৎসর্গ করবার পর তার কিছু অংশ পুড়িয়ে দিলে তারপর যদি বৃষ্টি হতো, বৃষ্টির জল, কাঠের ছাই আর প্রাণীর দেহের চর্বিগুলো মিশে কেমন যেন হয়ে উঠ্ত এবং জায়গাটি পরিষ্কার হয়ে যেত । সে থেকে সাবানের ধারনাটি এলো । মিশরীয়রা দেহ পরিষ্কার করতো এই সাবান দিয়ে নীল নদের জলে । রোমানরা বিশ্ব জয়ের পথে এই সাবানকে ছড়িয়ে দিলো । ব্যবসায়িক আকারে সাবান প্রস্তুত শুরু করে ইংল্যান্ড প্রথম ১২০০ সালের পর ।ফ্রান্স, ইতালির হাত ধরে জনপ্রিয়তা ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে । আঠারোশো শতাব্দীতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভুলেশনের সময় ইউরোপ সাবানের কারখানা গড়ে ওঠে । তখন সাবান শিল্পকে বলা হতো Women Manufacturing ! কারণ, মহিলারা সাবান বানাতো ।

১৮৮৫ সালে William Lever এবং James Lever নামের ব্রিটিশ দুই ভাই মিলে পৃথিবীর সবচেয়ে বড়ো সাবান কোম্পানি Lever Brothers তৈরী করে লন্ডনে । পরবর্তীতে ডাচ আরেকটি কোম্পানির সাথে যুক্ত হয়ে ২০০৪ সালে নাম পরিবর্তন করে Unilever হয় । Unilever এখনো পর্যন্ত পৃথিবীর সবচেয়ে বড়ো সাবান কোম্পানি । ১৯০ টি দেশে তার শাখা । বাংলাদেশে ১৯৬৪ সালে চট্টগ্রামের কালুরঘাটে তারা প্রথম সাবানের ফ্যাক্টরি খুলে । এখন মনে হয় ফৌজদারহাট তাদের কারখানা ।
Sunlight সাবান দিয়ে ৫৬ বছর আগে যে ব্যবসা শুরু করেছিল বাংলাদেশে, এখন Wheel, Lux, Lifebuoy, Fair & Lovely, Pond's, Close Up, Sunsilk, Taaza, Pepsodent, Clear, Vim, Surf Excel, Rexona, Dove, Vaseline. সবগুলাই এই Unilever এর প্রোডাক্ট !

সাবান কি ভাইরাসগুলোকে মেরে ফেলে ? না, তেমন মারে না । অল্প কিছু ভাইরাসের এই পর্দা ছিঁড়ে ফেলে সাবান । অল্প কিছু ভাইরাস তাতে মরে যায় । কিন্তু বেশিরভাগ ভাইরাস তাহলে কি করে হাত থেকে চলে যায় ? বলছি নিচে । সাবান আর পানি মিলে বাহিরের hydrophilic অংশটির জল প্রীতির কারণে তার সাথে গাঁট বাঁধে । আর এতে hydrophilic অংশের একে ওপরের আঠার মতো লেগে থাকা ঢিলা হয়ে যায় । আর তাতে জল ঢুকে যায় ভাইরাসের ভেতর । hydrophilic এর আঠালো ভাবটাও কমে যায়, সাথে জল ঢুকে কিছু ভাইরাস মেরে ফেলে বা মরে যায় ।

তাহলে বেশিরভাগ ভাইরাস হাত থেকে কিভাবে যায় ?
সাবান এক ধরনের লবণ । সোডিয়াম বা পটাশিয়াম-কে একটি বিশেষ প্রক্রিয়ায় ফ্যাটি এসিডে রূপান্তর করলে যা হয়, সেটি সাবান । সাবানের দুটি গুন । একটি surfactant, আরেকটি emulsifier । সাবান তার Surfactant বৈশিষ্ট্য দিয়ে জলের সারফেস টেনশন বা বিস্তৃত হবার জোরটাকে কমিয়ে দেয় । আর emulsifier হাতের তেলের সাথে জলের মেশার বাধা কমিয়ে দেয় । আমরা সবাই জানি তেল আর জল মিশে না !

মানুষের হাতের চেয়ে সবচে বেশি জীবাণু থাকে এখন মোবাইল ফোনে । তারপরে থাকে টিভি রিমোট কন্ট্রোল । ঘরের চাবি, দরজার হ্যান্ডেল, টাকা, ক্রেডিট কার্ড, এমনকি পয়শায় সবচে বেশি জীবাণু থাকে । বলা হয় একবার কিস করলে দুজন মানুষ আশি মিলিয়ন জীবাণুর স্পর্শে আসে । একটি মোবাইল ফোনে দুশো মিলিয়নের মতো ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস ভাইয়েরা বসে থাকে ।

জীবাণুগুলো বসে থাকে হাতের চামড়া থেকে নিঃসৃত sebum নামের একধরনের তেলের মাঝে । তেলটির মধ্যেই জীবাণুগুলো মূলত আটকে থাকে । সাবান লাগালে সাবানের surfactant বৈশিষ্ট্য চামড়ায় তেলের জাপটে বসে থাকার শক্তি ঢিলা করে দেয়, সাথে তেল আর জল কখনো মিশে না বলে চামড়ায় থাকা তেলের রাসায়নিক গুনকে সাবানের emulsifier টি পরিবর্তন করে জলের সাথে মিশে যাওয়ার পথ তৈরি করে । ফলে সাবান দিয়ে হাত কচলিয়ে তার উপর পানি ঢাললে তখন হাতের তেলটি ধুয়ে যায় পানির স্রোতে । এভাবে সাবান সব ভাইরাসকে না মারতে পারলেও হাতকে জীবাণু মুক্ত করে তেল টুকু ধুয়ে দিয়ে ।

হাত ধুতে বলার কারণ যাতে করে সেই হাত যেমন একদিকে মুখে নাকে চোখে লাগিয়ে ভাইরাসটিকে না ঢোকান শরীরে, তেমনি এই হাতে করে ভাইরাসটি বিভিন্ন বস্তুতে ছড়িয়ে দিলে আরো বেশি সংখ্যক মানুষ সেই বস্তুগুলো ধরে আক্রান্ত হওয়া থেকে বাঁচাতে ।

সূত্র :
1. CDC
2. Discover
3. National Geographic
4. Nature
5. Scientific American
6. Unilever
7. NHS UK

লেখক-
© অপূর্ব চৌধুরী । চিকিৎসক এবং লেখক । জন্ম বাংলাদেশ, বসবাস ইংল্যান্ড । গ্রন্থ ৭ । উল্লেখযোগ্য বই : অনুকথা, জীবন গদ্য, বৃত্ত ।

এই পাতাটি ৩৯৪বার পড়া হয়েছে

স্বাস্থ্য প্রবন্ধ



যোগাযোগ
প্যারামেডিকেল রোড
লক্ষ্মীপুর, রাজশাহী
Email: info@rajdoc.com
Phone: +8801753226626