১. জীবাণুমুক্ত গজ পিস : ক্ষত থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করে ও জীবাণু সংক্রমণ কমায়।
২. রোলার ব্যান্ডেজ : ড্রেসিংকে তার জায়গায় ভালোভাবে আটকে রাখার জন্য বা অতিরিক্ত রক্তপাত হলে।
৩. লিউকোপ্লাস্ট : ব্যান্ডেজ ক্ষতের ওপর আটকানোর জন্য দরকার।
৪. অ্যান্টিসেপটিক লোশন বা ক্রিম : ক্ষত পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করতে দরকার হয়।
৫. ট্যুইজারস : শরীর থেকে কাঁটা, কোনো ক্ষুদ্র বস্তু
৬. ক্রেপ ব্যান্ডেজ : হাড় ফেটে গেলে বা কোথাও মচকে গেলে ক্রেপ ব্যান্ডেজ ব্যবহারে ব্যথা কমে, ফোলাও ক্রমে হ্রাস পায়।
৭. সেফটি পিন : কাটা বা ক্ষত থেকে কোনো স্পিলিন্টার সরাতে, ব্যান্ডেজ আটকাতে জায়গামতো ধরে রাখার জন্য সেফটি পিন একটি কাজের জিনিস।
৮. অ্যান্টিহিস্টামিন : যেমন হিস্টাসিন, ফেক্সোফেনাডিন ইত্যাদি।
৯. ব্যথার ওষুধ : যেমন প্যারাসিটামল, আইবপ্রুফেন ইত্যাদি।
১০. বার্ন ক্রিম : পোড়া জায়গায় ব্যথা কমাতে ও ঘা শুকাতে ব্যবহৃত হয়।
১১. থার্মোমিটার।
ওপরের আইটেমগুলো যদি ফার্স্ট এইড বক্সে হাতের কাছে থাকে, তবে প্রাথমিক চিকিৎসা সহজ হয়ে যায়। সঙ্গে কিছু টাকা ও জরুরি কন্টাক্ট নাম্বার থাকলে তো কোনো কথাই নেই। সঙ্গে অভিজ্ঞ কেউ থাকলে 'ফার্স্ট এইড বক্স' প্রয়োজনে বটবৃক্ষের মতো ছায়া দিতে পারে।