১. এটি পেটের চারপাশে আরামদায়ক টাইট একটা বন্ধনি হিসেবে কাজ করে। হালকা প্রেশারের কারণে পেটের থলথলে ভাব কমে যায়।
২. সিজারের সময় পেটের কয়েক স্তরের মাংসপেশি কেটে যায়। বেল্ট পরার ফলে প্রেশারের কারণে সেই পেশি জোড়া লাগার পদ্ধতি ত্বরান্বিত হয়।
৩. বেল্ট ব্যবহার করলে নবজাতককে কোলে নিতে, দুধ দিতে, নাড়াচাড়া করতে সুবিধা হয় এবং ব্যাথা কম হয়।
৪. সিজারের পর নিয়মিত বেল্ট ব্যবহার করলে প্রথম ৪ থেকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে জরায়ু পূর্বাবস্থায় ফিরে আসে।
৫. কোমর ব্যথা উপশম হয়।
সতর্কতা
১. সিজারের পর ইনফেকশন থাকলে বেল্ট ব্যবহার করা যাবে না।
২. অতিরিক্ত টাইট করে বেল্ট ব্যবহার করলে হার্নিয়া হতে পারে বা ইন্টারনাল ব্লিডিং হতে পারে। সেক্ষেত্রে বেল্ট ব্যবহারে সাবধান হতে হবে।
৩. গরমের সময় বেশিক্ষণ বেল্ট ব্যবহার করলে বা ঘাম হলে ইনফেকশন হতে পারে অথবা চুলকানি হতে পারে।
৪. প্রসবকালীন উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে বেল্ট ব্যবহারে সাবধান হতে হবে। অনেকের হার্ট-এ চাপ পড়ে বুকে ধড়ফড় করতে পারে। সেক্ষেত্রে বেল্ট ব্যবহার করা যাবে না।
রাজডক কী? ফ্রী সদস্য হোন
Click Here
ডাক্তার হিসাবে যোগদান করতে Click Here স্বাস্থসেবা সংক্রান্ত তথ্য পেতে কল করুন 01753226626 নম্বরে (সকাল ১০টা থেকে রাত ৬টা)
রাজডক কী? ফ্রী সদস্য হোন
Click Here
ডাক্তার হিসাবে যোগদান করতে Click Here স্বাস্থসেবা সংক্রান্ত তথ্য পেতে কল করুন 01753226626, 01311336757 নম্বরে (সকাল ১০টা থেকে রাত ৬টা)