Share on Facebook Share on WhatsApp

০৯-০১-২০২৪

রাজশাহীতে কিডনি বিশেষজ্ঞ যে চিকিৎসকেরা রয়েছেন

কিডনি বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের বলা হয়ে থাকে নেফ্রোলজিস্ট। কিডনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারেরা মূলত কিডনির সাথে সম্পর্কিত সমস্যা যেমন: কিডনিতে পাথর, কিডনির কার্যক্ষমতা, কিডনির সাথে সম্পির্কিত রোগ প্রভৃতির চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। আমাদের মাঝে অনেকেই কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন। তাদের চিকিৎসার প্রয়োজনে ডাক্তারের স্বরণাপন্ন হতে হয়। এই ডাক্তারের প্রয়োজনে সন্ধ্যান প্রয়োজন হয় কোথায় ভাল কিডনি বিশেষজ্ঞ বসেন, কার চিকিৎসা তুলনামূলক উন্নত ইত্যাদি তথ্যের।
ইন্টারনেটের সহযোগিতায় ও আধুনিক তথ্য ব্যবস্থার জন্য বর্তমানে এইসব তথ্য পাওয়া অনেকটাই সহজ। ইন্টারনেটে প্রতিনিয়তই মানুষেরা সার্চ করে থাকেন কোথায় ভালো কিডনি বিশেষজ্ঞ বসেন, কে ভালো চিকিৎসা দিয়ে থাকেন প্রভৃতি।

আমাদের ডেটাবেজের তথ্য থেকে রাজশাহীতে চিকিৎসা দিচ্ছেন এমন কয়েকজন কিডনি বিশেষজ্ঞ বা নেফ্রলজিস্ট এর নাম আমরা তুলে ধরব। যদি এই তালিকায় কোনো ভুল থাকে, তবে যারা সঠিক তথ্য জানেন তাদের সহযোগিতা কামনা করছি।

রাজশাহীতে কিডনি বিশেষজ্ঞ যে চিকিৎসকেরা রয়েছেন:
১) প্রফেসর ডা: এ.কে.এম মনোয়ারুল ইসলাম
এমবিবিএস, ডিসিএম, এমডি(নেফ্রোলজি), এফএসিপি(আমেরিকা)
২) ডা: মোহা: সিদ্দিকুর রহমান সোহেল
এমবিবিএস, বিসিএস, এমডি(নেফ্রোলজি)
৩) ডাঃ. স্বপন কুমার সাহা
এমবিবিএস (ডিএমসি),এমডি (নেফ্রোলজী)এমপিএইচ (ইপিডিমিওলজী)
৪) ডা: মো: নুরুল ইসলাম চৌধুরী
এমবিবিএস, এমডি(নেফ্রোলজী)
৫) ডা: সামিনা শারমিন
এমবিবিএস, এমডি(নেফ্রোলজী), পিএইচডি(জাপান), এএমসি গ্রাজুয়েশন(অস্ট্রেলিয়া)
৬) ডাঃ মোঃ নাসির উদ্দিন
এমবিবিএস, বিসিএস, এমডি (নেফ্রোলজি)
৭) ডাঃ মোঃ আলীম–উর-রহমান (সুদীপ্ত)
এমবিবিএস, পিজিটি (নেফ্রলজি), সিসিডি (বারডেম)
৮) ডাঃ সামিরা খাতুন
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এমডি (নেফ্রোলজি)
৯) ডাঃ মোঃ আব্দুল হাকিম
এমবিবিএস-বিসিএস(স্বাস্থ্য) এফসিপিএস(মেডিসিন) এমডি(নেফ্রোলজি)

আমরা আবারও বলতে চাই, এই তালিকাটি আমাদের নিকট উপস্থিত তথ্যের উপর তৈরি করা হয়েছে। আপনাদের জানা মতে, আরও কোনো ডাক্তার যদি এই তালিকায় আসবে বলে আপনাদের মনে হয়, আমাদের জানাতে পারেন। একই সাথে ডাক্তারগণদের বলবো, আপনারা চাইলে নিজেদের তথ্য আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। বর্তমান সময়ের পরিচিতির প্রতিযোগিতায় সহযোগিতার জন্য রাজডক আছে আপনাদের সাথে।

এতক্ষণ সময় নিয়ে আমাদের লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

এই পাতাটি ২০০বার পড়া হয়েছে